মহাকাশে অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে রাশিয়ার ভেটো

Posted by on in আন্তর্জাতিক 0
1st Image

মহাকাশে অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত এক প্রস্তাবনায় ভেটো দিয়েছে রাশিয়া। যেখানে ১৯৬৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান কর্তৃক উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবনার একটি নীতিকেই পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে।

গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবনায় সকল দেশকে শান্তিপূর্ণভাবে মহাকাশ ব্যবহার করতে এবং অস্ত্র প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসতে আহ্বান জানানো হয়েছে। এর পাশাপাশি ১৯৬৭ সালের উক্ত নীতিকেই পুনর্ব্যক্ত করার মাধ্যমে পৃথিবীর কক্ষপথে পারমাণবিক অস্ত্র বা অন্য কোনো মারণাস্ত্র স্থাপন না করতে বিশ্ব নেতৃত্বকে অনুরোধ করা হয়েছে বলে খবর বিবিসির। 

রাশিয়া মহাকাশে স্যাটেলাইট বিধ্বংসী পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে বলে যুক্তরাষ্ট্র অভিযোগ করলে  ১৯৬৭ সালের মহাকাশ চুক্তির প্রতি নিজেদের প্রতিশ্রুতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয় রাশিয়া। এরপরই পৃথিবীর কক্ষপথে পারমাণবিক অস্ত্র বা অন্য কোনো মারণাস্ত্র স্থাপন না করতে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১৩ টি দেশই প্রস্তাবনার পক্ষে ভোট দেয়। রাশিয়া এতে ভেটো প্রদান করে এবং চীন ভোটাভুটিতে অংশ নেয়নি।

এই বিষয়ে প্রথম ফেব্রুয়ারি মাসে হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জন কিরবি রাশিয়া মহাকাশে স্যাটেলাইট বিধ্বংসী অস্ত্র মোতায়েন করছে বলে দাবি করেছিলেন। সিবিএস নিউজে প্রচারিত খবরে তিনি বলেছিলেন, অস্ত্রটি পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি স্যাটেলাইটও ধ্বংস করতে সক্ষম।

এর জবাবে পুতিন বলেছিলেন যে তার দেশ মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরোধী। কিন্তু  জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূট লিন্ডা থমাস গ্রিনফিল্ড রাশিয়ার আচরণে বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, আইনী বাধ্যবাধকতাকে পুনর্ব্যক্ত করা একটি সহজ-সরল প্রস্তাবনাকে রাশিয়া প্রত্যাখান করেছে। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নিজের মুখেই বলেছেন যে তার কোনো ইচ্ছা নেই মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপন করার ব্যাপারে। রাশিয়ার ভেটো প্রদানের ফলে যে প্রশ্নটি সৃষ্টি হয়েছে সেটি হলো আপনারা কি লুকাতে চাইছেন? আইন মেনে চললে প্রস্তাবনায় রাজি হলেন না কেনো?

এদিকে জাতিসংঘে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের প্রস্তাবনাকে সন্দেহপূর্ণ আচরণ ও গোপন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করেছেন।

ক্তরাষ্ট্র ও জাপান কর্তৃক উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবনার একটি নীতিকেই পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে।

গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবনায় সকল দেশকে শান্তিপূর্ণভাবে মহাকাশ ব্যবহার করতে এবং অস্ত্র প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসতে আহ্বান জানানো হয়েছে। এর পাশাপাশি ১৯৬৭ সালের উক্ত নীতিকেই পুনর্ব্যক্ত করার মাধ্যমে পৃথিবীর কক্ষপথে পারমাণবিক অস্ত্র বা অন্য কোনো মারণাস্ত্র স্থাপন না করতে বিশ্ব নেতৃত্বকে অনুরোধ করা হয়েছে বলে খবর বিবিসির। 

রাশিয়া মহাকাশে স্যাটেলাইট বিধ্বংসী পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে বলে যুক্তরাষ্ট্র অভিযোগ করলে  ১৯৬৭ সালের মহাকাশ চুক্তির প্রতি নিজেদের প্রতিশ্রুতির কথা স্মরণ করিয়ে দেয় রাশিয়া। এরপরই পৃথিবীর কক্ষপথে পারমাণবিক অস্ত্র বা অন্য কোনো মারণাস্ত্র স্থাপন না করতে নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১৩ টি দেশই প্রস্তাবনার পক্ষে ভোট দেয়। রাশিয়া এতে ভেটো প্রদান করে এবং চীন ভোটাভুটিতে অংশ নেয়নি।

এই বিষয়ে প্রথম ফেব্রুয়ারি মাসে হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জন কিরবি রাশিয়া মহাকাশে স্যাটেলাইট বিধ্বংসী অস্ত্র মোতায়েন করছে বলে দাবি করেছিলেন। সিবিএস নিউজে প্রচারিত খবরে তিনি বলেছিলেন, অস্ত্রটি পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি স্যাটেলাইটও ধ্বংস করতে সক্ষম।

এর জবাবে পুতিন বলেছিলেন যে তার দেশ মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরোধী। কিন্তু  জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূট লিন্ডা থমাস গ্রিনফিল্ড রাশিয়ার আচরণে বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, আইনী বাধ্যবাধকতাকে পুনর্ব্যক্ত করা একটি সহজ-সরল প্রস্তাবনাকে রাশিয়া প্রত্যাখান করেছে। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নিজের মুখেই বলেছেন যে তার কোনো ইচ্ছা নেই মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপন করার ব্যাপারে। রাশিয়ার ভেটো প্রদানের ফলে যে প্রশ্নটি সৃষ্টি হয়েছে সেটি হলো আপনারা কি লুকাতে চাইছেন? আইন মেনে চললে প্রস্তাবনায় রাজি হলেন না কেনো?

এদিকে জাতিসংঘে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের প্রস্তাবনাকে সন্দেহপূর্ণ আচরণ ও গোপন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করেছেন।